রবিবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২৩

Ashok Leyland bada dost /Phoenix

 বাংলাদেশে অশোক লেল্যান্ড এর আপডেট মডেল অশোক লেল্যান্ড ফিনিক্স বাদা দোস্ত লন্স করেছে।  খুবই চমৎকার একটি পিকাপ। এই পিকাপ টিতে ব্যবহ্ত হয়েছে বিএস৪ টেকনোলজি। গর্জিয়াস মডেলের কেবিন। নজরকাড়া ডিজাইন। আকর্ষণীয় সব আধুনিক টেকনোলজি। 



যারা ইতোমধ্যে গাড়ি টি ক্রয় করার চিন্তা করচেন তাদের জন্য গাড়িটি টেকনিক্যাল স্পিসিকেশন গুলো দেওয়া হলো। এক নজরে দেখে নিন।

TECHNICAL SPECIFICATIONS

BADA DOST i4

Engine :-.  1.5 L, 3 Cylinder Diesel Engine BS.  VI compliant

Type:- Turbo Charged Intercooled with Lean NOx Trap (LNT)

Displacement: 1478 cc

Maximum power (kW) @rpm:- 59.6 kW (80 hp) @ 3300 rpm

Maximum Torque (Nm) @rpm:-

190 Nm @ 1600-2400 rpm

Clutch:-

240 mm, Single, Diaphragm Push Type Cable Operated

Gearbox:- Fully Synchronized 5 Speed, Manual with Cable Shift

PTO Provision:-Yes

Power Assisted, Tiltable Column

Brake Type:- Hydraulic Vacuum Assisted Brakes

Front:-Ventilated Discs

Rear: Drum

Front:- Overslung Parabolic (3 Leaves) – 2 Stage 

Rear:- Overslung Semi Elliptic (3+3 Leaves) – 2 Stage 

Tyres:- 7.00 R15 LT –12PR (Tube type)

215/75 R15 LT (Tubeless)

Gross Vehicle Weight (GVW):- 3,490 kg,

Payload (FSD LS variant):-1,860 kg

Driver + Co-driver:-Seating Capacity

3 Seater - ARAI Certified (1 Driver + 2 Co-driver)

Fuel tank Capacity:- 50 L

Wheelbase (in mm):- 2,590

Overall Length (in mm):- 5,025

Overall Width (in mm):- 1,842

Loading Platform Height:-

2951 x 1750 x 490

(9.8ft x 5.9ft x 1.7ft)

Top Speed:-  80 kmph*

Gradeability (Restart)

~23.2 %

Standard

Load Body Option

CBC, FSD

HSD, Container, Reefer body, Refuse collection

#ashokleyland
#badadost
#Phoenix 
#ashokleland




রবিবার, ৩১ জুলাই, ২০২২

চাকা বেশি ক্ষয় হওয়ার কারন

কাস্টমার কমপ্লিন ও সমাধানঃ-


সমস্যা

 ১। চাকা বেশি ক্ষয় হওয়ার কারন।

কারনঃ

১।চাকার হাওয়া বেশি। 

২। চাকার হাওয়া কম।

৩। ওভারলোড নেওয়া।

৪।চাকার নাট বোল্ট ডিলে হলে।

৫।চাকার এলাইনমেন্ট ঠিক না থাকলে।

৬।কিং পিন ওভার ফ্রী প্লে থাকলে।

৭।কিংপিন ড্যামেজ হলে।

৮।টাই রড এর নাট বল্ট ডিলে বা ড্যামেজ হলে।

৯।নাকাল  জয়েন্ট ড্যামেজ বা নাট বল্ট ডিলে হলে।

১০।স্প্রিং পাতির বুশ নষ্ট থাকলে।

১১। চাকার হাবসের প্রি প্লে বেশি থাকলে।

১২।ক্রস সেকশনে লিংক রড ড্যামেজ থাকলে। 

১৩।সময়মত গ্রীজ না করা।




উপরোক্ত বিষয় গুলো চেক করে যেটার সমস্যা পাওয়া যাবে তার সমাধান করলে অতিরিক্ত চাকা ক্ষয় হওয়া রোধ হবে।


ধন্যবাদ সকলকে 

#bd_automobile_zone

#tyre_were

#চাকা_খায়

#চাকা_ক্ষয়

ডিফারেন্সিয়াল ও গিয়ার অয়েল সময়মতো পরিবর্তন করার প্রয়োজনীয়তা।

 আসসালামু আলাইকুম, 


আশা করি সকলে পবিত্র মাহে রমজানের রহমতে  ভালো আছেন। 


আজকে আমরা আলোচনা করবো খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে।  তা হলোগাড়ির ডিফারেন্সিয়াল ও গিয়ার অয়েল সময়মতো পরিবর্তন করা ও এর প্রয়োজনীয়তা। 



বাংলাদেশে আমরা সবাই এখন ইঞ্জিন অয়েল সময়মতো পরিবর্তন করা নিয়ে সচেতন থাকি কিন্তু গিয়ারবক্সের অয়েল ও ডিফারেন্সিয়াল অয়েল সময়মতো পরিবর্তন করা নিয়ে সচেতন থাকি না। 


যার কারনে গিয়ার বক্সে ও ডিফারেন্সিয়াল এ যতগুলো  ফেইলর হয় তার অধিকাংশ গুলো হয় সময়মতো অয়েল পরিবর্তন না করার জন্য। যার জন্য আপনাকে বিশাল আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হয়। 


সাধারণত একটা ডিফারেন্সিয়াল ফেইলর হলে ৬০ বা ৭০ হাজার টাকার মতো লাগে। আর একটা গিয়ার বক্সে ফেইলর হলে ৩০ বা ৪০ হাজার টাকা মতো লাগে। আপনি এই বিশাল ক্ষতির হাত রক্ষা পেতে শুধুমাত্র সময়মত গিয়ার ও ডিফারেন্সিয়াল অয়েল পরিবর্তন হবে। 



নিম্নে বাংলাদেশের কমার্শিয়াল গাড়ি গুলোর সুপারিশকৃত গিয়ার বক্সে ও ডিফারেন্সিয়াল  অয়েল এর নাম গ্রেড ও সময় দেওয়া হলো। 


১.ব্যান্ডঃ টাটা

★ সুপারিশকৃত অয়েলঃ ম্যাক টাটা 

★গ্রেডঃ গিয়ার অয়েল 80W90, 

          ডিফারেন্সিয়াল অয়েল 85W140.

★পরিবর্তন করার সময়ঃ ৩৬ হাজার কিঃমিঃ

    অথবা ৮   মাস পরপর।


২.ব্যান্ডঃ অশোক লেল্যান্ড 

★ সুপারিশকৃত অয়েলঃ গাল্প অয়েল  

★গ্রেডঃ গিয়ার অয়েল  80W90, 

          ডিফারেন্সিয়াল অয়েল 85W140.

★পরিবর্তন করার সময়ঃ ৪০ হাজার কিঃমিঃ

    অথবা ১২ মাস পরপর।


৩.ব্যান্ডঃ আইসার 

★ সুপারিশকৃত অয়েলঃ সেল লুব্রিক্যান্ট

★গ্রেডঃ গিয়ার অয়েল 80W90, 

          ডিফারেন্সিয়াল অয়েল 85W140.

★পরিবর্তন করার সময়ঃ ৩০ হাজার কিঃমিঃ


   ৪.ব্যান্ডঃ মাহিন্দ্রা এন্ড মাহিন্দ্রা 

★ সুপারিশকৃত অয়েলঃ সেল লুব্রিকেন্টস

     গ্রেডঃ গিয়ার অয়েল 80W90

    ডিফারেন্সিয়াল অয়েল 85W140

★পরিবর্তন করার সময়ঃ ১৫ হাজার কিঃমিঃ

    অথবা ৩ মাস পরপর।


#bdautomobilezone 

#tata

#ashokleyland 

#Eicher

#Mahindra 

#Gearoilchange

#Diffarentioanoilchange

#lubricant

শনিবার, ৩০ জুলাই, ২০২২

CRS বা কমন রেইল সিস্টেম ইঞ্জিনের সুবিধা ও অসুবিধা সমূহ

 আসসালামু আলাইকুম, 

আশা করি সকলে ঈদ ভালো ভাবে উদযাপন করেছেন এবং সুস্থ আছেন। 


আজকে আমরা আলোচনা করবো (সিআরএস) কমন রেইল সিস্টেম ইঞ্জিন বা লোকাল কাস্টমার যাকে ইলেকট্রিক গাড়ি বলে তার রক্ষাণাবেক্ষন এবং সুবিধা নিয়ে। 



অনেক কাস্টমারের অভিযোগ এই সকল গাড়ির সার্ভিসিং খরচ বেশী এবং সমস্যা বেশি দেখা দেয়। আমি তাদের উদ্দেশ্য বলবো আপনারা নিচের  সার্ভিস গুলো মেনে চলুন। আপনার গাড়ি মেনুয়াল গাড়ি থেকে অনেক ভালো সার্ভিস দিবে। 


চলুন কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় আসা যাক।


সার্ভিস নির্দেশিকাঃ-

১। ট্যাংকের ফুয়েল ধারণ ক্ষমতা বেধে সবসময় সর্বনিম্ন  ১০/১৫/২০ লিটার তেল ট্যাংকে রাখা। এই পরিমান তেল আসলে আপনি মনে করবেন আপনার গাড়ি তেল শেষ।  তাই পুনরায় তেল রিফিল করবেন। 


টাংকির তেল একেবারে শেষ করে ফেললে ট্যাংকে জমে থাকা ময়লা ইঞ্জিনে চলে আসবে ফলে আপনার ফুয়েল ট্যাংকে থাকা ফিড পাম্প, আইএমভি বা হাই প্রেশার পাম্প এবং ইনজেক্টর বা নজেল খুব দ্রুতই নষ্ট হবে।  যা আপনার ব্যবহারের কারনে হবে! আর আপনি দোষ দিবেন গাড়ির। যেটা একদমই সঠিক নয়।


২। জেনুইন ফুয়েল বা ডিজেল ফিল্টার ব্যবহার করা। 

অনেকে বাজারের লোকাল ডিজেল ফিল্টার ব্যবহার করে যার কারনে ফিল্টারে থাকা নিম্ন মানের পেপার গলে গিয়ে ইনজেক্টর বা নজেলে চলে আসে।  ফলে নজেল খুব দ্রুতই নষ্ট হয়ে যায়।


৩। জেনুইন এয়ার ফিল্টার ব্যবহার করা। জেনুইন এয়ার ফিল্টার ব্যবহারের ফলে ধুলোবালি ও জ্বলীয়বাষ্প মুক্ত বাতাস ইঞ্জিনে যায় ফলে ইঞ্জিন ভালো থাকে। লোকাল এয়ার ফিল্টারে জলীয়বাষ্প শোষণ করতে পারে না। 


৪।  সময়মতো ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করা।অবশ্যই মেনুফ্যাকচার কোম্পানির সুপারিশকৃত অয়েল ব্যবহার করবেন।  লোকাল অয়েল বা মবিল ব্যবহার করলে ইঞ্জিনের দীর্ঘস্থায়ী কমে যায়।


৫। সবসময় কুল্যান্ট ব্যবহার করা। সাদা পানি, পুকুর, মিনারেল ওয়াটার ব্যবহার না করা। সাধারণ পানি ব্যবহার করলে রেডিয়েটর, ইঞ্জিনের ওয়াটার জ্যাকেট বা পানির লাইন জ্যাম হয়ে যায়।  ফলে ইঞ্জিন ওভারহিটেড হয় এবং ইঞ্জিনের দীর্ঘস্থায়ী কমে যায়। 


৬। প্রতিদিন গাড়ি বের করার আগে গাড়ি সকল লাইট, কানেকটর গুলো দেখে নেওয়া।


৭।  গাড়িতে সবসময় কিছু ফিউজ ও রিলে স্পেয়ার রাখা তাহলে প্রয়োজন হলে ব্যবহার করতে পারবেন। ফলে গাড়ি অফরোড হবে না।


৮। গাড়ি কোন সমস্যা দেখা দিলে চিন্তিত না হয়ে গাড়ির ফিউজ, রিলে, ইলেকট্রিক কানেকটর গুলো চেক করুন। কানেক্টর গুলো লুচ থাকলে ভালো করে লাগিয়ে দিন। ফিউজ কেটে গেলে নতুন ফিউজ লাগিয়ে নিন। বেশির ভাগ সমস্যা এগুলোতে হয়।


৯। ডিজেল ফিল্টার থেকে পানি ছাড়া অভিজ্ঞ কারে কাছ থেকে শিখে নিন। প্রতি সাপ্তাহে একবার পানি ছাড়ুন।


১০। ভালো মানের ফুয়েল বা ডিজেল ব্যবহার করুন।


আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা আলোকে  আমি নিশ্চিত আপনি উপরের এই দশটি নিয়ম মেনে সার্ভিস করলে আপনার গাড়ির ৯০% সমস্যা চলে যাবে। এবং কমন রেইল সিস্টেম বা ইলেকট্রিক ইঞ্জিনের গাড়ি সম্পর্কে আপনার ধারণা পাল্টে যাবে।


কমন রেইল সিস্টেম ইঞ্জিনের সুবিধা সমূহঃ-


১। ফুয়েল বা ডিজেল খরচ কম হয়।

২। ইঞ্জিনের কর্মদক্ষতা বা শক্তি বেশি। 

৩। ওভারলোড বহন করা যায়।

৪। কারেন্ট পিকাপ পাওয়া যায়।

৫। সঠিক সময়ে সঠিক পিকাপ পাওয়া যায়। 

৬। যেকোন সমস্যা দেখা দিলে সার্ভিস বাতি শো করে ফলে বড় ধরনের ক্ষতি হয় না।


ধন্যবাদ সকলকে ধৈর্য সহকারে পুরো পোস্ট পড়ার জন্য। 


শুভেচ্ছান্তে


মোঃ মহিউদ্দিন 

 বিডি অটোমোবাইল জোন

#crs_Engine 

#crdi_engine 

#bd_automobile_zone 

#electricvehical

#ashok_leyland_dost

#mahindra_Maxximo 

#Tata_intra

#automobile


মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০২২

অটোমোবাইলে জব পাওয়ার জন্য করনীয় বিষয়


 অটোমোবাইল এ জব করতে ইচ্ছুক 

প্রেশার বা অন্য টেক থেকে অটোমোবাইল এ আসতে চাওয়া আবেদন কারীদের জন্য আমার কিছু কথাঃ

কথা গুলো আমার বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে লিখা কারো ভালো লাগলে গ্রহণ করবেন আর ভালো না লাগলো ইগনোর করুন।  ভূল হলে ধরিয়ে দিবেন। 


যাহোক মূল আলোচনায় আসা যাকঃ-


১। প্রথমে আপনার সিভি কে গুগলের সার্চ করে আপনার নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী আপডেট করুন। যেটা আমরা অনেকে করিনা অন্য একজনের সিভি  নিয়ে নাম এড্রেস পরিবর্তন করি যেটা একদমই ঠিক না। 


২। সিভির সকল শব্দ গুলো একই ফ্রন্ট হওয়া জরুরী। 


৩। সিভি কাউকে সেন্ড করলে পিডিএফ করে পাঠাবেন। 

কখনো ওয়ার্ডে পাঠাবেন না। 


৪। একজন কে পাঠানো সিভি অন্য জন কে ফরোয়ার্ড করবেন না। সিবির ফাইল নেম আপডেট সিভি লিখবেন না।


৫। অটোমোবাইল এর যে বিভাগ গুলো আছে যেমন সেলস, রিকোভারি,সার্ভিস, পার্টস, কাস্টমার কেয়ার সব গুলোর জন্য আলাদা ফরম্যাট এ সিভি তৈরি করুন। 


৬। বিডি জবস এ অটোমোবাইল এর বিভাগ অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন একাউন্ট খুলে ওই অনুযায়ী আবেদন করুন।


৭. বিডি জবস এ অন-লাইনে আবেদন করার পর নিছে দেওয়া কোম্পানির মেইল আইডিতে মেইল করুন।  অবশ্যই সাবজেক্ট এ পোস্ট এর নাম, মেইল বডিতে ডিটেইলস লিখে আপনার নাম ও এড্রেস সহ মেইল করুন। 


৮। প্রত্যেকটা অটোমোবাইল কোম্পানির এইচ আর বরাবর আপনার সিভি টি কুরিয়ার করুন।


৯। পরিচিত বড় ভাই, স্যার দের সাথে যোগাযোগ বাড়ান। 

শুরুতে জবের কথা বলবেন না সম্পর্কে গভীর হলে বলবেন ভাইয়া আপনার মেইল আইডি যদি একটু দিতেন আমাকে আমার সিভি টা আপানাকে দিয়ে রাখি যদি কখনো সুযোগ হয় আমার বিষয় টা দেখবেন। কিন্তু  বার বার জবের জন্য ফোন করে তাকে ডিস্টার্ব করবেন না। কেননা যে যত বড় পোস্টে জব করুক না কেন তার ও একজব বস থাকে।  তাছাড়া সবসময় জব দেওয়ার সুযোগ ও থাকে না।


১০। যদি সুযোগ থাকে যেকোন লোকাল ওয়ার্কশপ থেকে কাজের অভিজ্ঞতা নিতে পারেন।  যেটা যারা এখনো স্টুডেন্ট আছেন তাদের জন্য খুবই সুযোগ থাকে। 


১১। লিংক ইনে আইডি খুলুন, যেখানে ইদানীং অনেক জব এর নিয়োগ পোস্ট হয়।


১২। ফেসবুক ভিত্তিক অটোমোবাইল গুলোতে এড থাকুন। আপনি সেখান থেকে অনেক বাস্তব জ্ঞান বা শব্দ  অর্জন করতে পারবেন। সেগুলো আবার গুগুলে বা ইউটিউবে সার্চ করে বিস্তারিত জেনে নিন। বিশেষ করে, Bangladesh Automobile Professionals Association (BAPA), BD Automobile Zone, BASIC Automobile School, ARI Automobile, TWEEN Automobile School এ গ্রুপ গুলোতে এড থাকুন।  অনেক কিছু শিখতে পারবেন। 


১৩। নিজের কমিনিউকেশন স্কীল বৃদ্ধি করুন। 


১৪। আপডেট টেকনোলজী সম্পর্কে জানুন।


১৫। হতাশ হবেন না, আমার এই ছোট্ট কর্ম জীবনে হতাশ হয়েছে এবং আমার ফিরে এসে নিজের আত্মবিশ্বাস নিয়ে ভালো চাকরি করছে এমন অনেক লোকের সাথে আমার পরিচয় রয়েছে। 


১৬। জীবনে সফলতা বলতে কিছু নাই!!  এটা একান্ত আমার নিজের কথা। আপনি যে পোস্ট ফেলে নিজেকে সফল ভাববেন গিয়ে দেখেন যিনি এই পোস্টে আছে উনি এই পোস্ট ছাড়তে পারলে বাঁচে। 


১৭। আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন। নিজেকে ছোট ভাববেন না। চাকরি একদিন হইবে আপনার রিজিক যদি থাকে।


BD Automobile Zone এর সাথে থাকুন। আমরা আছি আপনার অপেক্ষায়। 


#bd_automobile_zone 

#jobopportunity 

#jobsearch 

#job

সোমবার, ২৮ জুন, ২০২১

গাড়িতে সময়মতো ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করার গুরুত্বঃ

আসসালামু আলাইকুম, 

আশা করি এই মহামারীতে সকলে ভালো আছেন। আজকে আমরা আলোচনা করবো ইঞ্জিন অয়েল সময়মতো  পরিবর্তন গুরুত্ব নিয়ে। আমরা ইঞ্জিন অয়েল কে মানুষের শরীরের রক্তের সাথে তুলনা করতে পারি! রক্তে যেমন ইনফেকশন হলে মানুষ অসুস্থ হয়ে যায় ঠিক তেমনি ইঞ্জিন অয়েল নষ্ট হলে আপনার গাড়িটিতে নানা রকম সমস্যা দিবে। আমরা সময়মতো ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করার উপর অভিজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ার, টেকনিশিয়ানের কাছ থেকে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করেছি। যাতে আপনারা সহজে বুঝতে পারেন এর গুরুত্ব।  আপনারা একটু মনোযোগ সহকারে পুরো পোস্টি পড়লে আপনি সহজে বুঝতে পারবেন এর গুরুত্ব কতটুকু।  আপনার বুঝার সহজ করার জন্য আমরা নিম্নে পয়েন্ট আকারে বর্ননা করেছি।




১। ইঞ্জিন অয়েল কি? 


ইঞ্জিন অয়েল বলতে বুঝায় এক প্রকার পিচ্ছিল কারক অয়েল, যা ইঞ্জিন চলার সময় ঘুর্নায়মান যন্ত্রাংশের তাপ শোষন ও ক্ষয় রোধ করে ইঞ্জিন কে চলতে সাহায্য করে।


২।ইঞ্জিন অয়েল গ্রেডঃ-

অনেকে সাধারণত  বাজারের যে কোন গ্রেডের অয়েল দ্বারা ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করে থাকে।  যা একদম ঠিক না।  ম্যানুফেকচারিং কোম্পানি যখন গাড়ি উৎপাদন করে তখন তারা রিসার্চ করে কোন গ্রেডের অয়েল সেই গাড়ির জন্য সবচেয়ে বেশি কার্যকর। এছাড়াও আপনি যে মডেলের গাড়ি ক্রয় করে থাকেন তার সাথে ম্যানুয়ালে আপনার ইঞ্জিন অয়েল এর গ্রেড দেওয়া থাকে। তাই সার্ভিস ম্যানুয়ালে দেওয়া গ্রেড অনুযায়ী অয়েল পরিবর্তন করা উচিত। 


বাজারে বিভিন্ন গ্রেডের অয়েল পাওয়া যায় যেমন।

5W30

10W30

15W40

20W50


এ ছাড়া রয়েছে ইঞ্জিন অয়েলের গ্রেড। ‘ডব্লিউ’ চিহ্ন দিয়ে আবহাওয়ার সংকেত বোঝানো হয়। ৫ ডব্লিউ ৩০–এর মানে হলো ৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রার ওপরে এবং ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা পর্যন্ত আবহাওয়ার জন্য উপযোগী ইঞ্জিন অয়েল


৩। ইঞ্জিন অয়েল প্রকারভেদঃ-

বাজারের সাধারণত তিন ধরনের ইঞ্জিন অয়েল পাওয়া যায়।

মিনারেল, সেমি-সেন্থিটিক,সেন্থিটিক

#মিনারেলঃ-


 মিনারেল অয়েল হচ্ছে ক্রুড অয়েল কে সামান্য রিফাইন করে বাজারজাত করে। এটি তুলনামূলক কম মাইলেজ চলে।


#সেমি-সেন্থিটিকঃ- 


মিনারেল অয়েল কে আরো কয়েক ধাপ রিফাইন করে এডিটিভ যোগ করে তৈরি করা হয় এটি সাধারণত মিনারেল অয়েল থেকে মাইলেজ বেশী যায়।


#সেন্থেটিক অয়েলঃ 


সেমি সেন্থিটিক কে রিফাইন করে এর পারফরম্যান্স নিশ্চিত করে তৈরি করা হয়। এটি মাইলেজ সবচেয়ে বেশি।


৪. স্ট্যান্ডার্ড মাইলেজ:

গাড়ি মালিকদের মনে অনেক প্রশ্ন রয়েছে যে ইঞ্জিন অয়েল সাধারন কত কিলোমিটার পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়? এটি বলে রাখা ভাল যে এক ইঞ্জিন অয়েলে গড়ে ১০০০০ মাইল পর্যন্ত চালাতে পারবেন। তবে ইঞ্জিন অয়েল এর ম্যানুফ্যাকচার কোম্পানি ও গাড়ি ভেদে বিভিন্ন রকম হয়ে তাকে। যেমন কারে ৩০০০, হেভি কমার্শিয়াল এ ৫০০০,৬০০০,১০০০০ হয়ে থাকে।


৫. ইঞ্জিন অয়েলের রঙ চেক করুন:

ইঞ্জিন অয়েলের রঙ পরীক্ষা করে দেখুন। এটি করার সময় গাড়ী ব্যবহারের নির্দিষ্ট সময়কালের পরে আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী করতে হবে। এটি আপনার কাছে তখন স্বাভাবিকের থেকে কিছুটা আলাদা দেখাবে। তেলের রঙটি নোংরা চেহারায় পরিবর্তিত হবে যার অর্থ আপনার অবশ্যই ইঞ্জিন তেল পরিবর্তন করা উচিত।


৬. ইঞ্জিনের অস্বাভাবিক ক্রিয়াকলাপ:

আপনার গাড়ির ইঞ্জিনটি স্বাভাবিকের মতো কাজ করবে না এটি আরও শব্দ করবে যা ইঙ্গিত করে যে এর কিছু দরকার বা এর ভিতরে কিছু সমস্যা আছে। আপনার ইঞ্জিনের তেল পরিবর্তন করার ব্যাপারে চিন্তা করতে হবে, এটি প্রথমে চেক করে দেখতে হবে যে ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করতে হবে কি না, তারপরেও যদি সমস্যাটি থেকে যায় তবে আপনাকে যান্ত্রিকের দোকানে যেতে হবে। এমন অবস্থায়, আপনি আপনার গাড়ির প্রতি আরও আন্তরিক হউন, অন্যথায় আপনার গাড়িটি আপনার কল্পনাশক্তির বাইরেও ক্ষতি হতে পারে।


৭. তেলের লেভেলটা যাচাই করুন:

আপনি এি ব্যাপারটি ইতিমধ্যে জেনে ফেলেছেন। প্রকৃতপক্ষে, আপনি যখনই মনে করছেন ইঞ্জিন অয়েলে সমস্যা আছে তখন আপনার এটা করা উচিত। ইঞ্জিন অবস্থা অবস্থা জানার এটি অন্যতম সহজ উপায়। এটি করতে ইঞ্জিন অয়েল লেভেল পরীক্ষক ব্যবহার করুন।


৮. ইঞ্জিন অয়েলের মিটারে আপনার নজর রাখুন:

এই পয়েন্টটি জানা সবচেয়ে সহজ উপায়। গাড়ির মালিক / ড্রাইভার বেশিরভাগই জানেন এটি একটি সূচক যা ইঞ্জিন অয়েলের লেভেল নির্দেশ করে। আপনি এটি থেকে সহায়তা নিতে পারেন।


সুস্থ থাকুন,

স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন 

বিডি অটোমোবাইল জোন এর সাথে থাকুন।

#Author  Md Mohiuddin 

#bd_automobile_zone

#engineoilchange

#গাড়িতে_সময়মতো_ইঞ্জিন_অয়েল_পরিবর্তন_করার_গুরুত্ব

শুক্রবার, ২৮ মে, ২০২১

গাড়ির বিভিন্ন সেন্সর পরিচিত

প্রথমে আমাদের এটা জানতে হবে সেন্সর আসলে কি?




সেন্সর- সেন্সর হচ্ছে একধরণের ইন্দ্রিয় বিশেষ যা ইঞ্জিনের বিভিন্ন পরিস্থিতিতে বিভিন্ন ধরণের ডাটা সংগ্রহ করে ইলেকট্রনিক পালসরূপে ECU কে প্রেরণ করে  আর ECU সেটাকে এনালাইসিস করে ইঞ্জিন কে সঠিকভাবে পরিচালনা করতে সহায়তা করে।

এবার বিভিন্ন ধরণের সেন্সরের কাজ সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ভাবে জেনে নেওয়া যাক-

Crankshafts Position sensor - এটি ইঞ্জিন ক্র‍্যাংকশ্যাফটের পজিশন সেন্স করে এবং ইঞ্জিনের ক্র‍্যাংকশ্যাফটের ঘূর্ণন নির্ণয় করে ECU কে তথ্য প্রদান করে।

Camshaft Position Sensor - এটি ইঞ্জিনের ক্যামশ্যাফটের পজিশন সেন্স করে এবং কোণ নির্ণয় করে সেই সিগনাল ECU কে প্রেরণ করে।

আর সে অনুসারে ECU বিভিন্ন সিলিন্ডারে ফায়ারিং করে থাকে।

coolant temperature sensor- এটি ইঞ্জিনের ওয়াটার জ্যাকেটের টেম্পারেচার সেন্স করে ECU কে সিগনাল প্রেরণ করে, আর সেই অনুযায়ী ECU তার কার্য সম্পাদন করে।

WIF - এই সেন্সর ফুয়েল ফিল্টারের সাথে সংযুক্ত অবস্থায় থাকে, যা ফুয়েলে পানির উপস্থিতি কতোটা সেটা সেন্স করে।

যদি ওয়াটার সেপারেটরে পানির পরিমাণ বেড়ে যায় তাহলে এটি ডেসবোর্ডের সিগনাল দেয়।

Vehicle Speed Sensor - এটি গাড়ির গতি পরিমাপ করে, যা ট্রান্সমিশন গিয়ার বক্সের সাথে সংযুক্ত থাকে। অনেকে এটাকে আবার মাইল মিটার সেন্সর বা কিলোমিটার সেন্সরও বলে।

Air Pressure Sensor - এটি ইঞ্জিনের ইনটেক মেনিফোল্ডে কতো প্রেসারে বাতাস প্রেবেশ করছে সেটার তথ্য ECU কে প্রদান করে।

Oil Pressure Sensor- এটি ইঞ্জিন গ্যালারি তে ওয়েল প্রেসার কতো আছে বা কমে গেলে তার সিগনাল ডেসবোর্ডে বা ECU কে প্রদান করে। 

Ashok Leyland bada dost /Phoenix

 বাংলাদেশে অশোক লেল্যান্ড এর আপডেট মডেল অশোক লেল্যান্ড ফিনিক্স বাদা দোস্ত লন্স করেছে।  খুবই চমৎকার একটি পিকাপ। এই পিকাপ টিতে ব্যবহ্ত হয়েছে ব...