শুক্রবার, ১৭ জুলাই, ২০২০

গিয়ার ল্যাস কি? মেকানিক্যাল গভর্নরের কাজ কী?

১.প্রশ্ন- গিয়ার ল্যাস কি?
উত্তর- গিয়ার ল্যাস বা গিয়ার বেকল্যাস হচ্ছে, ২টি গিয়ারের দাঁত যখন একত্রিত হয় তখন তাদের মাঝে যে ফাকা যায়গা বা ক্লিয়ারেন্স থাকে সেটা।
গিয়ার বেকল্যাস রাখার কারণ হল - এটি গিয়ারের দাঁতের মাঝে লুব ওয়েলের আস্তরণ তৈরিতে সহয়তা করে যার ফলে গিয়ারের দাঁতের ক্ষয়রোধ এবং অতিরিক্ত তাপ প্রশমিত করে থাকে।
২.প্রশ্ন- মেকানিক্যাল গভর্নরের কাজ কী?
উত্তর- মেকানিক্যাল গভর্নর ইঞ্জিনের লোড অনুযায়ী ফুয়েল সরবরাহ করে ইঞ্জিনকে স্বাভাবিক ভাবে চলতে সহায়তা করে।
.প্রশ্ন- টু স্ট্রোক ইঞ্জিনের ফ্লাইহুইল বড় নাকী ফর স্ট্রোক ইঞ্জিনের ফ্লাই হুইল বড়?
উত্তর- প্রথমে আমাদের জানা উচিৎ ফ্লাইহুইলের কাজ কি?
ফ্লাইহুইলের কাজ হচ্ছে গতি জড়তাকে কাজে লাগিয়ে ইঞ্জিনের অলস স্ট্রোক গুলো(সাকশান, কমপ্রেশন, এগজস্ট) সম্পন্ন করা।
টু স্ট্রোক ইঞ্জিনের ফ্লাইহুইলের তুলনায় ফোর স্ট্রোক ইঞ্জিনের ফ্লাইহুইল বড় হয়।
কারণ টু স্ট্রোক ইঞ্জিন ৩৬০° তে তার একটি সাইকেল পূর্ণ করতে পারে, আর ফোর স্ট্রোক ইঞ্জিনে একটি সাইকেল পূর্ণ করতে ৭২০° লাগে।
৪.প্রশ্ন- থ্রাস্ট সাইড ও নন থ্রাস্ট সাইড বলতে কী বুঝায়?
উত্তর- যখন ক্যাংকশ্যাফটে্র ঘূর্ণন ক্লকওয়াইজ হয়, তখন পিস্টন সিলিন্ডারের লাইনারের বাম পার্সকে থ্রাস্ট সাইড(TS) বলে, এবং এর বিপরীত পার্সকে নন থ্রাস্ট সাইড বা এন্টি-থ্রাস্ট সাইড(ATS) বলে
বিস্তারিত জানতে আমাদের ফেসবুক পে
https://www.facebook.com/bdautomobilezone

বিস্তারিত জানতে আমাদের ইউটিউব চ্যনেল
https://youtu.be/ttnh8BtHcB0


হেড গ্যাসকেটের এর কাজ কি কি এবংএটি কি ধাতুর তৈরি

হেড গ্যাসকেটের এর কাজ কি কি এবংএটি কি ধাতুর তৈরি?এবং এটি পরিবর্তন করতে হবে তখন এর লক্ষণ গুলি কি কি থাকবে???
হেড গ্যাসকেটের কাজ-
১.হেড গ্যাসকেট ইঞ্জিন ব্লক এবং ইঞ্জিন হেডের মাঝে Seal হিসেবে কাজ করে।
২. ইঞ্জিন সিলিন্ডারে থেকে চার্জ(বাতাস/বাতাস জ্বালানির মিশ্রণ) বাহিরে বের হতে বাধা প্রদান করা।
৩. ওয়াটার জ্যাকেট বা হেড এর মাঝে যে coolant প্রভাহিত হয় সেটার লিকেজ রোধ করা।
৪. ইঞ্জিন ব্লকে বা সিলিন্ডারে উৎপন্ন তাপকে বাধা প্রদান করে, যাতে ইঞ্জিন হেড বা অন্যান্য যন্ত্রাংশ তাপের কারণে ক্ষতিগ্রস্থ না হয়।
হেড গ্যাসকেট সাধারণত stainless steel দ্বারা তৈরি হয়ে থাকে, এছাড়াও গ্রাফাইড এবং ফাইবার দ্বারাও তৈরি করা হয়ে থাকে।
যেসব কারণে হেড ক্যাসকেট পরিবর্তন বাঞ্চনীয়-
১.ইঞ্জিন ওয়েলের সাথে পানি মিশ্রিত হলে।
২.হেড গ্যাসকেটের ভিতর দিয়ে কম্প্রেশন/coolant/ engine oil লিক করে বাহিরে আসলে।
৩.রেডিয়েটর এর পানির সাথে লুব ওয়েল মিশ্রিত হলে।
৪.রেডিয়েটরের পানিতে বুদবুদ সৃষ্ট হলে বা ওভারফ্লু হলে।
৫.ওভারহলিং করার সময় বা হেড খুলার সময় গ্যাসকেট ক্ষতিগ্রস্ত হলে।
বিস্তারিত জানতে আমাদের ফেসবুক পে
https://www.facebook.com/bdautomobilezone

বিস্তারিত জানতে আমাদের ইউটিউব চ্যনেল
https://youtu.be/ttnh8BtHcB0

ফুয়েল শার্ট অফ সুইচ বা ভালভ(সলিনয়েড ভালভ)

আজকের আলোচনার বিষয়বস্তু হল ফুয়েল শার্ট অফ সুইচ বা ভালভ(সলিনয়েড ভালভ)
এটি মূলত একটি ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক সুইচ।
এটি সাধারণত 12V অথবা 24V ভোল্টের হয়ে থাকে।
কাজ-
ফুয়েল শার্ট-অফ ভালভ সাধারণত আধুনিক কালের ইঞ্জিন গুলোতে খুব বেশি ব্যবহার করা হয়।
এর প্রধান কাজ হচ্ছে ফুয়েল পাম্পে ফুয়েল প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা।
এটি হাই-প্রেসার পাম্পের ইনপুট লাইনের সাথে সংযুক্ত থাকে।
যেহেতু এটি একটি ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক সুইচ সেহেতু এটির কার্যপ্রণালীও ম্যাগনেটিক টাইপ।
এটি ইঞ্জিন ইগনিশন সুইচের সাথে কানেক্টেড থাকে। যখন ইগনিশন সুইচ অন করা হয় তখনি উক্ত সুইচের ভিতর কারেন্ট প্রভাহিত হয়ে কয়েলে ম্যাগনেটিক ফিল্ডের সৃষ্টি হয়। ফলস্রুতিতে সুইচের স্প্রিং সংকোচিত হয়ে ফুয়েল লাইন খুলে দেয় এবং হাইপ্রেসার পাম্পে ফুয়েল প্রবেশ করে।
আবার যখন ইগনিশন সুইচ অফ করে দেওয়া হয় তখন সলিনয়েড সুইচের ম্যাগনেটিক ফিল্ড কলাপসড্ করে, যার কারণে স্প্রিং প্রসারিত হয়ে ফুয়েল প্রভাব বন্ধ করে দেয়।
পুরাতন ইঞ্জিন গুলোতে ইঞ্জিন বন্ধ করার জন্য আলাদা লিভার বা ক্যাবল ব্যবহার করতে হত।
কিন্তু ফুয়েল পাম্পে সলিনয়েড সুইচ ব্যবহার করার ফলে ইঞ্জিন বন্ধ করার বিষয়টি আরও সহজতর হয়েছে।

বিস্তারিত জানতে আমাদের ফেসবুক পে
https://www.facebook.com/bdautomobilezone

বিস্তারিত জানতে আমাদের ইউটিউব চ্যনেল
https://youtu.be/ttnh8BtHcB0


ক্র‍্যাংককেস ভেন্টিলেশন পদ্ধতি,

ক্র্যাংককেস ভেন্টিলেশন এমন এক পদ্ধতি, যার মাধ্যমে ইঞ্জিনের ক্র্যাংককেসে উত্তাপজনিত কারণে লুব ওয়েলের উপরিভাগে উৎপন্নকৃত অপ্রয়োজনীয় গ্যাস বের হতে পারে এবং মুক্ত বাতাস ক্র্যাংককেসে প্রবেশ করতে পারে।
ক্র্যাংককেস ভেন্টিলেশন ২ প্রকারের হয়ে থাকে-
১) খোলা প্রকৃতির
২) আবদ্ধ প্রকৃতির
খোলা পদ্ধতিতে গ্যাসকে শুধু ইঞ্জিন থেকে বের করে দেওয়া ও মুক্ত বাতাস প্রবেশ করারনোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে।
আর আবদ্ধ পদ্ধতিতে ক্র্যাংককেসে উৎপন্ন ক্ষতিকারক গ্যাসকে পুনঃচক্রের মাধ্যমে ইঞ্জিনের ইনটেক ফোল্ডে সাথে সংযুক্ত করে জ্বালানীর সঙ্গে দহন ঘটানো হয় কারণ এ গ্যাসের সঙ্গে কিছু দাহ্যবস্তু কণা থাকে।
যা কিছুটা লাভজনক
বিস্তারিত জানতে আমাদের ফেসবুক পে
https://www.facebook.com/bdautomobilezone

বিস্তারিত জানতে আমাদের ইউটিউব চ্যনেল
https://youtu.be/ttnh8BtHcB0

CRS ইঞ্জিন কি

আজকে আমরা CRS ইঞ্জিন সম্পর্কে বিস্তারিত জানবোঃ
প্রশ্নঃ CRS ইঞ্জিন কি?
উত্তর CRS হলো কমন রেইল সিস্টেম ইঞ্জিন। এই ইঞ্জিনের ইলেক্ট্রিক্যাল ফুয়েল পাম্প থাকে তা ডিজেল ট্যাংক থেকে ফুয়েল ফিড পাম্পে পাঠায়, আর ফুয়েল ফিড পাম্প কমন রিলে ফুয়েল পাঠায় এবং ইসিউ এর নির্দেশনা অনুযায়ী ইনজেকটরে ডিজেল স্প্রে করে।
তাকে সি আর ইঞ্জিন বলে।
প্রশ্নঃ সি আর এস ইঞ্জিনের সার্ভিস ল্যাম্প কি?
উত্তরঃ ইলেকট্রিক্যাল সিস্টেমের কোন সমস্যা হলে সেন্সর ইসিউতে ডাটা প্রেরণ করে তখন সার্ভিস ল্যাম্প জ্বলে উঠে এবং গাড়ির স্পিড কমে যার। সাধারণত ১৫ কিমি এর মতো স্পিড থাকে।
বিস্তারিত জানতে আমাদের ফেসবুক পে
https://www.facebook.com/bdautomobilezone

বিস্তারিত জানতে আমাদের ইউটিউব চ্যনেল
https://youtu.be/ttnh8BtHcB0



ইঞ্জিন হেড ইন্সপেকশন"

আজ আমরা "ইঞ্জিন হেড ইন্সপেকশন" নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
এর আগে Md Mohiuddin ভাই এটি নিয়ে একটি ভিডিও পোস্ট করেছিলেন। কিন্তু আমাকে অনেকে ইনবক্সে রিকুয়েষ্ট করেছেন যাতে এই টপিকটা নিয়ে আমি বিস্তারিত কিছু লিখি। তো কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক।
ইন্সপেকশন মানে হচ্ছে পরিদর্শন বা পর্যবেক্ষণ। আর ইঞ্জিন হেড ইন্সপেকশন হচ্ছে ইঞ্জিনের হেড পরিদর্শন মানে ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা।
একটি ইঞ্জিন দীর্ঘদিন চলার কারণে ইঞ্জিনের মাঝে বিভিন্ন ধরণের সমস্যা দেখা দেয়। যার ফলে আমরা তখন ইঞ্জিন খুলে পরিষ্কার করে, পর্যবেক্ষণ করি। তারপর যদি কোন যন্ত্রাংশ পরিবর্তন, বা রিপেয়ার করা প্রয়োজন হয় তাহলে সেটি করে ইঞ্জিন আবার পুনরায় সংযোজন করা হয়।
যখন ইঞ্জিন ওভারহলিং করা হয়, তখন ইঞ্জিনের হেড পর্যবেক্ষণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
ইঞ্জিন হেডের যেসব জিনিস পর্যবেক্ষণ খুব জরুরি -
১. প্রথমেই ইঞ্জিন হেড পরিষ্কার করে ভালোভাবে লক্ষ করতে হবে কোথাও কোন ফাটল আছে কি না।
২. ভালভ সিট বা ভালভ ফেস পুড়ে গেছে কি না।
৩. ভালভ স্টেম বাঁকা হয়েছে কি না।
৪. ভালভ গাইড ক্ষয় হয়েছে কি না।
৫. সিলিন্ডার হেডের মাঝে ভালভের মাঝে, ভালভ সিটে কার্বন জমেছে কি না।
৬. ইনটেক এবং এগজস্ট মেনিফোল্ড এর মাঝে ময়লা বা কার্বন জমেছে কি না।
৭. যদি ওভারহেড ক্যাম ইঞ্জিন হয় তাহলে ক্যাম নোজ, রকার আর্ম, ক্যাম শ্যাফট্ বিয়ারিং ঠিক আছে কি না।
৮. ওয়াটার কুলিং এবং লুব্রিকেটিং হোল গুলোতে ময়লা জমেছে কি না।
৯. ভালভের স্প্রিং এর টেনশন ঠিক আছে কি না।
১০. ইনজেকটর বা স্পার্ক প্লাগের হোলের থ্রেড ঠিক আছে কি না।
১১. সিলিন্ডারের মাথার পৃষ্ঠের সমতলতা সমান্তরাল এবং আড়াআড়ি ভাবে পরীক্ষা করতে হবে।
এখন আসি এই পর্যবেক্ষণ গুলো করার পর করণীয় বিষয় গুলোতে-
১. যদি ইঞ্জিন হেডে ফাটল থাকে তাহলে ফাটল রিপেয়ার করার চেষ্টা করতে হবে, যদি সেটা রিপেয়ার অযোগ্য হয় তাহলে পরিবর্তন করতে হবে।
২. যদি ভালভ সিট বা ভালভ ফেস পুড়ে যায় তাহলে ভালভ পরিবর্তন এবং ভালভ সিট রিপেয়ার করতে হবে।
৩. যদি ভালভ স্টেম বাঁকা হয়ে থাকে তাহলে ভালভ পরিবর্তন করতে হবে।
৪. যদি ভালভ গাইড ক্ষয় হয়ে যায় তাহলে ভালভ গাইড পরিবর্তন করতে হবে।
৫. সিলিন্ডার হেডের এবং ইনট্রক ও এগজস্ট মেনিফোল্ডের সমস্ত কার্বন এবং ময়লা পরিষ্কার করে ফেলতে হবে।
৬. ক্যাম শ্যাফট্, ক্যাম বিয়ারিং, এবং রকার আর্মে যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে পরিবর্তন করতে হবে।
৭. কুলিং এবং লুব্রিকেটিং হোল ভালোভাবে ডিজেল এবং পেট্রোল দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করতে হবে।
৮. যদি ভালভের স্প্রিং এর টেনশন কমে গিয়ে থাকে তাহলে ভালভ স্প্রিং পরিবর্তন করতে হবে।
৯. যদি ইনজেকটর বা স্পার্ক প্লাগের হোলের থ্রেড নষ্ট বা ক্ষয় হয়ে যায় তাহলে সেটা রিপেয়ার ক্ক্রতে হবে।
১০. যদি সমতলতার মান (0.05mm) বা (0.002in.) হয় তাহলে সেটিকে গ্রাইন্ডিং এমং মিলিং এর মাধ্যমে রিপেয়ার করে সমতলতা ঠিক করতে হবে।
বিস্তারিত জানতে আমাদের ফেসবুক পে
https://www.facebook.com/bdautomobilezone

বিস্তারিত জানতে আমাদের ইউটিউব চ্যনেল
https://youtu.be/ttnh8BtHcB0

CRS ইঞ্জিনে সার্ভিস ল্যাম্প জ্বলার কারণ সমূহঃ-

আজকে আলোচনা করবো #crs engine বা কমন রেইল সিস্টেম ইঞ্জিন এ সার্ভিস ল্যাম্প আসার কারন?
১। সিডিউল সার্ভিস না করালে।
২। ফুয়েল ফিল্টার ড্যামেজ হলে বা ময়লা দ্বারা জ্যাম হলে।
৩।এয়ার ফিল্টার অতিরিক্ত ডাস্ট হলে।
৪। ইঞ্জিন অয়েল লেবেল কমে গেলে।
৫। ওয়াটার লেবেল কমে গেলে।
৬। ক্র্যাংক সেন্সরে ময়লা জমলে বা নষ্ট হলে।
৭।ক্যাম সেন্সর ত্রুটি যুক্ত হলে।
৮।কুল্যান্ট ট্যাম্পারেচার সেন্সর ত্রুটিযুক্ত হলে।
৯।ওয়াটার ফুয়েল সেন্সরের অতিরিক্ত পানি জমা হলে।বা নষ্ট হলে।
১০। ক্লাচ সুইচ পজিশন ঠিক না থাকলে।
১১। ক্লাচ পেডেল নষ্ট হলে।
১২।ইলেক্ট্রিক ওয়ারিং শর্ট বা ত্রুটি থাকলে।
১৩। ইনজেকটর লাইন ত্রুটি থাকা
১৩. যেকোন সেন্সর বা ইলেকট্রিক লাইনে ত্রুটি থাকলে।
বিস্তারিত জানতে আমাদের ফেসবুক পে
https://www.facebook.com/bdautomobilezone

বিস্তারিত জানতে আমাদের ইউটিউব চ্যনেল
https://YouTube.com/Bd Automobile Zone


সিবিএস ব্রেকিং সিস্টেমঃ

সিবিএস ব্রেকিং সিস্টেমঃ
সিবিএস ব্রেকিং সিস্টেম হল কম্বাইন্ড ব্রেক সিস্টেম। এটি মূলত বাইকে ব্যবহার হয়। এই ব্রেক সিস্টেমটি হোন্ডা কোম্পানির পেটেন্টেড। সিবিএস বাইকের সামনে ও পিছনে ব্রেকের সাথে সংযোগ স্থাপন করে।আপনি যদি একটি ব্রেকে চাপ প্রয়োগ করলে সামনে ও পিছনে উভয় ব্রেকিংক্রিয়া কাজ করবে। ফলে আপনার বাইক নিয়ন্ত্রণ করা অনেক সহজ হবে।
বিস্তারিত জানতে আমাদের ফেসবুক পে
https://www.facebook.com/bdautomobilezone

বিস্তারিত জানতে আমাদের ইউটিউব চ্যনেল
https://youtu.be/ttnh8BtHcB0

এয়ার ফিল্টার এর ব্যাবহার ও পরিবর্তন করার গুরুত্ব:

আজকে আমরা আলোচনা করবো এয়ার ফিল্টার এর ব্যাবহার ও পরিবর্তন করার গুরুত্ব নিয়ে।
১। বাতাসের যাবতীয় ধুলো কনা ফিল্টার করে প্রেশ
বাতাশ ইঞ্জিন সিলিন্ডারে প্রেরন করা।
২। ইঞ্জিনের ধুলো কনা না ঢুকার কারনে পিস্টন ও পিস্টন রিং এবং সিলিন্ডার লাইনার ক্ষতিগ্রস্থ অনেক কম হয়। যার ফলে ইঞ্জিনের দীর্ঘদিন পরে ওভারহলিং করলে হয়।
৩।এয়ার ফিল্টার ইন্ডিকেটর রেড সিগন্যাল আসার সাথে সাথে ফিল্টার পরিবর্তন করা।
৪। অনেক এয়ার ফিল্টার ময়লা হলে টায়ার প্রেশার দেওয়ার মেশিন দিয়ে পরিষ্কার করে যেটা একদমই ঠিক না। আপনি হয়তো দেখছেন ধুলো উড়ে চলে যাচ্ছে কিন্তু বাতাসের প্রেশারে পেপার ভিতর দিয়ে ফেটে যায় ফলে খুব সহজেই ধুলো আপনার ইঞ্জিনে ঢুকে পড়ে এবং দ্রুত পিস্টন, পিস্টন রিং, লাইনার ক্ষয় হয় এবং ওভারহোলিং করতে হয় তাড়াতাড়ি।
৫। ভাল হয় আপনি এয়ার ফিল্টার রোদে দিয়ে হাত দ্বারা ঝাকি দিয়ে পরিষ্কার করা। আর যখন ইন্ডিকেটর রেড সিগন্যাল আসবে সাথে সাথে পরিবর্তন করা।


বিস্তারিত জানতে আমাদের ফেসবুক পে
https://www.facebook.com/bdautomobilezone

বিস্তারিত জানতে আমাদের ইউটিউব চ্যনেল
https://youtu.be/ttnh8BtHcB0



ট্রাফিক সম্পর্কিত কিছু তথ্য ও প্রশ্ন উত্তর।

১ঃপ্রশ্নঃ নীল রঙের আয়তক্ষেত্র কিসের সাইন?
উত্তরঃ সাধারন তথ্যমূলক সাইন।
২ঃপ্রশ্নঃসবুজ রঙের আয়তক্ষেত্র কিসের সাইন?
উত্তরঃপথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন,যা জাতীয় মহাসড়কে ব্যবহৃত হয়।
৩ঃপ্রশ্নঃট্রাফিক সিগন্যাল বা ট্রাফিক সংকেত কত প্রকার?
উত্তরঃ তিন প্রকার,যথাঃ
ক)আলোর সংকেত।
খ)বাহুর সংকেত।
গ)শব্দ দ্বারা সংকেত।
৪ঃপ্রশ্নঃ লাল সবুজ ও হলুদ বাতি কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে?
উত্তরঃ লাল বাতি জ্বললে গাড়ি থামাতে হবে।
সবুজ বাতি জ্বললে সামনে অগ্রসর হওয়া যাবে।
হলুদ বাতি জ্বললে গাড়ী থামানোর প্রস্তুতি নিতে হবে।
৫ঃপ্রশ্নঃ নিরাপদ দূরত্ব কাকে বলে?
উত্তরঃ সামনে গাড়ী হতে সংঘর্ষ এড়াতে এবং পিছনের গাড়ীকে নিরাপদে দাড়াতে যে পরিমান দূরত্ব রাখা হয় তাকে নিরাপদ দূরত্ব বলে।
৬ঃপ্রশ্নঃলাল বৃত্তে ৫০ কিলোমিটার লেখা থাকলে কি বুঝায়?
উত্তরঃ গাড়ীর সর্বোচ্চ গতীসিমা হবে ৫০ কিলোমিটার।
৭ঃলাল বৃত্তের মধ্যে হর্ন লেখা থাকলে কী বুঝায়?
উত্তরঃ এখানে হর্ন বাজানো নিষেধ।
৮ঃপ্রশ্নঃলাল বৃত্তের মধ্যে একজন চলমান মানুষের ছবি আকা থাকলে কী বুঝায়?
উত্তরঃ পথচারী পারাপার নিষেধ।
৯ঃপ্রশ্নঃলাল বৃত্তের ভিতরে একটি লাল ও কালো গাড়ী লেখা থাকলে কী বুঝায়।
উত্তরঃ ওভারটেকিং নিষেধ।
১০ঃপ্রশ্নঃআয়তক্ষেত্রে P লেখা থাকলে কী বুঝায়?
উত্তরঃপার্কিং এর জন্য নির্ধারিত স্হান।
বিস্তারিত জানতে আমাদের ফেসবুক পে
https://www.facebook.com/bdautomobilezone

বিস্তারিত জানতে আমাদের ইউটিউব চ্যনেল
https://youtu.be/ttnh8BtHcB0


বুধবার, ৮ জুলাই, ২০২০

ইঞ্জিন হতে কালো, নীলাভ, এবং সাদা ধোঁয়া বের হওয়ার কারণ সূমহ-

ইঞ্জিন হতে বের হওয়া এগজস্ট গ্যাসের রঙ দেখে আমরা ইঞ্জিনের পারফরম্যান্স সম্পর্কে ধারণা পেয়ে থাকি।
আজ আমরা জানবো কি কি কারণে ইঞ্জিন হতে কালো, নীলাভ, এবং সাদা ধোঁয়া বের হয়।
➤ইঞ্জিন হতে কালো ধোঁয়া বের হওয়ার সম্ভাব্য কারণ সূমহ-
১. ইঞ্জিন ইয়ার, ওয়েল, ফুয়েল ফিল্টারে বেশি পরিমানে ময়লা জমলে।
২. ইনজেকটর ত্রুটিযুক্ত/নজল ভাঙ্গা।
৩. ইগনিশন টাইমিং ত্রুটি।
৪. হাই প্রেশার পাম্প ত্রুটিযুক্ত।
৫. টার্বোচার্জারে সমস্যা।
৬. ইন্টারকুলারে সমস্যা।
৭. কার্বোরেটরে সমস্যা।
৮. সঠিক মানের ফুয়েল না হলে।
৯. ট্যাপেট ক্লিয়ারেন্স সঠিক না থাকলে।
১০. অধিক লোডে ইঞ্জিন চালিত হলে।
আর যদি এক কথায় বলতে চাই তাহলে হবে ইঞ্জিন সিলিন্ডারে অধিক পরিমানে জ্বালানি বা বাতাস জ্বালানি মিশ্রণ প্রবেশ করলে ইঞ্জিন হতে কালো ধোঁয়া বের হয়।
➤ইঞ্জিন হতে সাদা ধোঁয়া বের হওয়ার সম্ভাব্য কারণ সূমহ-
১. ফুয়েলের সাথে পানি মিশ্রিত থাকলে।
২. ইগনিশন টাইমিং ত্রুটিযুক্ত।
৩. টাইমিং গিয়ারে সমস্যা।
৪. সিলিন্ডারে কম্প্রেশন কম হওয়া।
৫. ফুয়েল পাম্পে ফুয়েল প্রেসার কমে গেলে।
৬. ফুয়েল পাম্প টাইমিং ত্রুটিযুক্ত।
৭. কম্বাশন চেম্বারে পানি প্রবেশ করলে।
আর যদি এক কথায় বলি তাহলে কম্বাশন চেম্বারে পানি প্রবেশ(হেড গ্যাসকেট কেটে গিয়ে, ব্লক বা হেড ফেটে গিয়ে) করলে ইঞ্জিন হতে সাদা ধোয়া বের হয়।
➤ইঞ্জিন হতে নীলাভ ধোঁয়া বের হওয়ার সম্ভাব্য কারণ সূমহ-
১. ইঞ্জিনের কম্বাসন চেম্বারে লুব ওয়েল পুড়লে।
২. ইঞ্জিন সিলিন্ডার ওয়াল, লাইনার, পিস্টন বা পিস্টন রিং ক্ষয় প্রাপ্ত হলে।
৩. ভালভ গাইড ক্ষয় হলে।
৪. ইঞ্জিনে লুব ওয়েল বেশি পরিমাণে থাকলে।
৫. ফুয়েলের সাথে লুব ওয়েল মিশ্রিত হলে।
৬. সঠিক গ্রেডের লুব ওয়েল ব্যবহার না করলে।
৭. পিস্টন রিং ভুল ভাবে লাগালে।
আর এক কথায় যদি বলা হয় তাহলে ইঞ্জিনের কম্বাশন চেম্বারে লুব ওয়েল পুড়লে ইঞ্জিন হতে নীলাভ ধোঁয়া বের হয়ে থাকে।
[সব শেষ আপনারদের কাছে আমার প্রশ্ন হল- পিস্টন রিং ভুল ভাবে লাগালে কম্বাশন চেম্বারে কিভাবে লুব ওয়েল যাবে?]
লেখায় কোন ভুল হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করি।
ধন্যবাদ সবাইকে।
Share

Engine এবং Engine এর ১২ প্রকারের ০১ টি প্রকার আজ আলোচনা করবো (Basic Engine Design) নিয়ে।

বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহী ওয়াবরাকাতুহ
Power Train Episode - 01★Engine(Basic Engine Design )
আজকে আলোচনার বিষয়
Engine এবং Engine এর ১২ প্রকারের ০১ টি প্রকার আজ আলোচনা করবো (Basic Engine Design) নিয়ে।
★ইনশাল্লাহ ধারাবাহিকভাবে Power Train এর সকল অংশ নিয়ে আলোচনা করবো,আপনাদের দোয়া ও অনুপ্রেরণায়।
Internal Combustion Engine কে প্রধানত ১২ টি শ্রেণীতে বিভক্ত করা যায়ঃ
#1)Basic Engine Design :এটি ২ প্রকারঃ
A1)Reciprocating Engine:
এই ইঞ্জিন থেকে রোটারি গতি পাওয়া যায় কোন রেসিপ্রোকেটিং পার্টস থেকে।এই রেসিপ্রোকেটিং ইঞ্জিন ২ প্রকারঃ১) সিঙ্গেল সিলিন্ডার ইঞ্জিন ২) মাল্টি সিলিন্ডার ইঞ্জিন।
@ মাল্টি সিলিন্ডার ইঞ্জিন ৫ প্রকারঃ
*১)In- Line Engine :
এই ইঞ্জিনের দুই বা ততোধিক সিলিন্ডারগুলো একটি সরলরেখাতে অবস্থান করে।
এই ইঞ্জিনে ২,৩,৪,৫,৬, ও ৮ টি সিলিন্ডার থাকে এবং যে কোন যানবাহনে ব্যবহার উপযোগী তাছাড়া এ ক্যাটাগরীর Maruti/ Celerio,T/ Corolla,Maruti /Alto 800,Tata/Tiago এবং বি ক্যাটাগরীর Hyundai /Elantra,Honda/ City,T/Corolla ইত্যাদি Automobile এ ব্যবহার হচ্ছে।
এর বড় সুবিধা গঠন সহজ, যে কোন দিকে মাউন্ট করা যায় ইত্যাদি এটি সাধারণত সর্বোচ্চ ৩.০ লি. হয়ে থাকে।
*২)V Type Engine :
এই ইঞ্জিনের সিলিন্ডারগুলি ২টি সরলরেখায় অবস্থিত এবং ঐ ২ টি সরলরেখার মাঝে ৬০/৯০ ডিগ্রি কোন হয় বা V এর মতো হয়।
এই ইঞ্জিনে সাধারণত ২,৪,৬,৮ ও ১২ এর অধিক সিলিন্ডার থাকে।উচ্চতা, দৈর্ঘ্য, ওজন তুলনামূলক কম ইন লাইন ইঞ্জিনের চেয়ে একই সিলিন্ডার এর জন্য। High-end, Sports, Smooth operation এর জন্য বেস্ট।তাছাড়া কম্পন কম ও প্রাথমিক ভারসাম্য বেশি এই ইঞ্জিনের।
V8,V6 & V12 বেশ জনপ্রিয়।কিন্তু এর গঠন জটিল।T/ Camry,Mercedes-Benz (E,C&G class), BMW (5,6& 7 series), Audi(Q5& Q7),Range Rover,Land Rover,Ferrari special , GTS, ইত্যাদি ব্রান্ড এই ইঞ্জিন ব্যবহার করছে।এটিও ৩.০লি এর মধ্যে হয়ে তাকে।
*৩)Opposed Cylinder Engine :
এই ইঞ্জিনের সিলিন্ডারগুলি একে অপরের বিপরীতে অবস্থান করে একই সমতলে এবং সকল কানেক্টিং রডগুলি একই Crankshaft এ যুক্ত থাকে।
এই ইঞ্জিন ব্যবহারের ফলে Handling, Stability & Safety(Front injury minimum for small high),Comfortable Steering পাওয়া যায়।। তাছাড়া এর Gravity কম থাকে ফলে Automobile এর ভারসাম্য বজায় থাকে।
কিন্তু এটি তৈরি জটিল ও ব্যয়বহুল হওয়ায় Porsche, BMW,VW তৈরি করলেও এখন খুবই কম তৈরি করে। Subaru (BRZ,Legacy & Impreza) এখনও এটি তৈরি করে থাকে।
*৪)Opposed Piston Engine :
এই ইঞ্জিনের প্রতি সিলিন্ডারে ২ টি শেষ প্রান্ত থাকে এবং প্রতি প্রান্তে একটি করে ২ টি পিস্টন থাকে।
আর এই জন্য এই ইঞ্জিনের কোন হেড নেই এবং কম্পন কম,তাপ অপচয় কম,ঘর্ষণ অপচয় কম,পরিবেশ বান্ধব অন্যান্য পিস্টন ইঞ্জিনের তুলনায় ফলে
এটি সাধারণত Ship,Military Tank & Factory তে ব্যবহার হয় তবে Volvo, Ford এর মতো প্রতিষ্ঠান সিমীত আকারে অটোমোবাইলে ব্যবহার করছে।
*৫)Radial Engine :
এই ইঞ্জিনের ২ বা ততোধিক সিলিন্ডারগুলি একটি সরলরেখায় অবস্থান করে এবং সরলরেখাটি একটি বৃত্তাকার হয়ে থাকে।
এই ইঞ্জিন সাধারণত Aircraft এ ব্যবহার হয়ে থাকে কেননা
এর ওজন খুবই হালকা,সহজ গঠন,এবং রক্ষণাবেক্ষণ সহজ ইত্যাদি। অটোমোবাইল এ এর ব্যবহার খুবই কম।
A2) Rotary Engine/Piston Less Engine :
এই ইঞ্জিন থেকে রোটারি গতি পাওয়া যায় কোন রেসিপ্রোকেটিং পার্টস ব্যতীত।
যার ফলে এই ইঞ্জিনের কম্পন কম,উচ্চ RPM এ চলার উপযোগী, এবং Breakdown হলেও ইঞ্জিন সীজ হয় না।
এই ইঞ্জিন Mazda RX8 এ ব্যবহার হয়। Sports car এর জন্য বেশ উপযোগী। এই ইঞ্জিন ২ প্রকার হয়ে থাকেঃ
১)সিঙ্গেল রোটর ইঞ্জিন।
২)মাল্টি রোটর ইঞ্জিন।
ধন্যবাদ,
আল্লাহ সকলকে সুস্থ ও নিরাপদ রাখুক,আমীন।

Ashok Leyland bada dost /Phoenix

 বাংলাদেশে অশোক লেল্যান্ড এর আপডেট মডেল অশোক লেল্যান্ড ফিনিক্স বাদা দোস্ত লন্স করেছে।  খুবই চমৎকার একটি পিকাপ। এই পিকাপ টিতে ব্যবহ্ত হয়েছে ব...